মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম [এখানে দেখুন]

কিভাবে মেট্রোরেলের টিকিট কাটতে হয় এবং মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম আজ আপনি এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। চলুন আর দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের আলোচনার মূল টপিক:

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম

আপনি যদি সিঙ্গেল জার্নি করেন তাহলে সিঙ্গেল জার্নির জন্য যাত্রীকে প্রত্যেকবার যাত্রার আগে আপনার টিকিট কাটতে হবে। আবার আপনার জার্নি শেষে বা যাত্রা শেষ করে সেই টিকিট আবার স্টেশনের স্বয়ংক্রিয় দরজায় আপনাকে জমা দিয়ে আসতে হবে।

অতএব, আপনি যদি এই টিকিট জমা না দেন তাহলে আপনার জন্য দরজা খুলবে না, ফলে তখন আপনাকে যাত্রী স্টেশন থেকে বের হতে দিবে না বা পারবে না।

আপনি মেট্রোরেলে দুই ধরনের টিকিট নিয়ে চলাচল করতে পারবেন, মেট্রোরেলের এমআরটি ৬ লাইনে। প্রথমটি হচ্ছে সিঙ্গেল জার্নির জন্য, দ্বিতীয়টি হচ্ছে এমআরটি পাস (পারমানেন্ট টিকিট) পারমানেন্ট জার্নির জন্য।

মেট্রোরেলের টিকেট কাটার নিয়ম

আপনি যদি সিঙ্গেল জার্নি করে থাকেন তাহলে, সিঙ্গেল জার্নির জন্য আপনাকে প্রতিবার যাত্রার আগে অবশ্যই টিকিট কাটতে হবে। আপনার জার্নি শেষে বা যাত্রা শেষ করে আপনি সেই টিকিট স্টেশনের স্বয়ংক্রিয় দরজায় জমা দিয়ে আসতে হবে।

কারণ আপনি যদি এই টিকিট জমা না দেন তাহলে দরজা খুলবে না, ফলে আপনাকে স্টেশন থেকে বের হতে দেবেনা।

আর এমআরটি পাসের (পারমানেন্ট জার্নি) জন্য আপনাকে শুধুমাত্র একবার একটি টিকিট কিনলেই চলবে। টাকা শেষ হলে আপনাকে রিচার্জ করতে হবে। এই টিকিট আপনাকে স্টেশনে জমা দিতে হবে না। আপনার কাছেই এই টিকিট সব সময় থাকবে।

যেভাবে মেট্রোরেলের টিকিট কাটতে হবে

আপনি মেট্রোরেলের প্রতিটা স্টেশনে এই দুই ধরনের টিকিট কাটতে পারবেন এবং স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে ও টিকিট বিক্রয় ডিজিটাল মেশিনের মাধ্যমে মেট্রোরেলের টিকিট কাটা যাবে।

আপনি টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে টিকিট কাটতে হলে আপনাকে প্রথমে,

  • মনিটরে ভাষা সিলেক্ট করতে হবে
  • এরপর আপনাকে বাংলা অথবা ইংরেজি অপশন নির্বাচন করতে হবে।
  • সিঙ্গেল ও পারমানেন্ট জার্নির জন্য টিকিট নির্বাচন করতে হবে।
  • এরপর আসবে যাত্রীদের গন্তব্যের ঠিকানা বা তালিকা।
  • তারপর আসবে যাত্রীদের গন্তব্যের তালিকা।
  • এরপর কোন স্টেশনের কত টাকা ভাড়া সেই তালিকা দেওয়া থাকবে।
  • তারপর সেখান থেকে যাত্রীকে তার ঠিকানা বা গন্তব্য স্টেশন নির্বাচন করতে হবে।
  • এরপর কয়টি টিকিট কাটবে তার আপশন চলে আসবে।
  • তারপর সিঙ্গেল জার্নির জন্য একজন যাত্রী একবার যাত্রায় পাঁচটির বেশি টিকিট কাটতে পারবে না।
  • তারপর ওকে বাটনে চাপ দিলেই মেশিন টাকা চাইবে।
  • এরপর মেশিনে টাকা দিলেই টিকিট বেরিয়ে আসবে।
  • মেশিনে সর্বনিম্ন ২০ টাকা থেকে শুরু আর সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা পর্যন্ত প্রবেশ করানো যাবে।

মেট্রোরেলের টিকেট কাটার নিয়ম

টিকিট বিষয়ে বর্তমানে এখন একটি নোটিশ করেছে মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিকী বলেন, মেট্রোরেলের প্রত্যেকটা স্টেশনে টিকিট পাওয়া যাবে।

তবে পরবর্তী সময় থেকে এমআরটি পাস রাজধানীর কিছু কিছু মেট্রোরেলের টিকিট দোকানে পাওয়া যাবে। যাত্রীরা সেসব জায়গা থেকে মেট্রোরেলের টিকিট সংগ্রহ করতে পারবে।

মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিকী আরো বলেন আমরা মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গেও পরামর্শ ও কথা বলছি। সেটা হলে যাত্রীরা এমআরটি পাস মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যেকোনো সময় রিচার্জ করতে পারবে।

রিচার্জ কার্ড বা মেশিন টিকিটের মাধ্যমে আপনি মেট্রোরেলের ভ্রমণ করতে পারবেন। মেট্রোরেল আরও উন্নত করার জন্য ট্রেন কার্ড ভবিষ্যতে আরো অন্যান্য মোবাইল অপারেটর বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সাথে ভালোভাবে যুক্ত করা হবে।

মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম ২০২৩

মেট্রোরেলের কার্ড কিনতে কত টাকা লাগবে। শুরুর দিকে এই কার্ড মেট্রোরেল স্টেশন থেকেই কিনতে হবে। ধীরে ধীরে পর্যায়ক্রমে এই কার্ড স্টেশনের বাইরে কার্ড বিক্রির জন্য নিয়োগের উদ্যোগ নিয়েছে কিছু প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ।

মেট্রোরেলের রিচার্জ কার্ড ১০ বছর মেয়াদি স্থায়ী কার্ড আপনাকে কিনতে হবে ২০০ টাকা দিয়ে।

এই কার্ড দিয়ে মেট্রোরেলের যাতায়াতের জন্য প্রয়োজন মতো টাকা রিচার্জ করা যাবে। মেট্রোরেলের যাতায়াত কার্ডে আপনি দশ (১০) হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করে রাখতে পারবেন।

যাত্রীকে যেকোনো সিঙ্গেল জার্নির জন্য প্রতিবার যাত্রার আগে অবশ্যই টিকিট কাটতে হবে। যাত্রীর যাত্রা শেষ করে সেই টিকিট আবার স্টেশনের স্বয়ংক্রিয় দরজায় জমা দিয়ে আসতে হবে।

কারণ, যাত্রী যদি এই টিকিট জমা না দেয় তাহলে, যাত্রী বের হবার সময় দরজা খুলবে না, ফলে যাত্রী স্টেশন থেকে কোন ভাবেই বের হতে পারবে না। অবশ্যই যাত্রীর যাত্রা শেষ করে সেই টিকিট আবার স্টেশনের স্বয়ংক্রিয় দরজায় জমা দিয়ে আসতে হবে।

মেট্রোরেলে আপনি দুই ধরনের টিকিট নিয়ে চলাচল করতে পারবেন মেট্রোরেলের এমআরটি ৬ লাইনে। প্রথমটি সিঙ্গেল জার্নির জন্য এবং দ্বিতীয়টি হচ্ছে এমআরটি পাস (পারমানেন্ট টিকিট) পারমানেন্ট জার্নির জন্য।

মেট্রোরেল ভ্রমণের সময় এমআরটি পাসের (পারমানেন্ট জার্নি) জন্য যাত্রীকে একবার একটি টিকিট কিনলেই হবে।

টাকা শেষ হলে আবার রিচার্জ করতে পারবে। এই টিকিট আবার যাত্রা শেষে যাত্রীকে স্টেশনে জমা দিতে হবে না।

যাত্রীর কাছেই এই টিকিট সব সময় থাকবে। মেট্রোরেলের ভ্রমণের সময় প্রতিবার যাতায়াতের কর্তৃপক্ষ কার্ড হতে টাকা কেটে নিবে।

মেট্রোরেলে সিঙ্গেল ভ্রমণের জন্য যাত্রীকে প্রতিবার কাউন্টার বা মেশিন ব্যবহার করে মেট্রোরেলের টিকিট কাটতে হবে / কার্ড ব্যবহার করলে মেট্রোরেলের ভ্রমণের সময় প্রতিবার কাউন্টারে যেতে হবে না।

মেট্রোরেলের সাধারণ যাত্রীগণ প্রতি কি:মি: ৫ টাকা হারে ভাড়া পরিশোধ করবেন। মেট্রোরেলের ন্যূনতম ভাড়া ২০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা ২০২৩

মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা ২০২৩

মেট্রোরেলের প্রতিটা স্টেশনে যাত্রীরা এই দুই ধরনের টিকিট কাটতে পারবে। প্রথমটা হচ্ছে, স্টেশনে থাকা টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে এবং দ্বিতীয়টা হচ্ছে, টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে মেট্রোরেলের টিকিট কাটা যাবে।

মেট্রো রেল টিকিট কাটার পদ্ধতি ২০২৩ । যেভাবে মেশিন হতে টিকিট কাটতে হবে

  • প্রথমে যাত্রীকে মনিটরে বাংলা অথবা English অপশন যেকোনো একটি নির্বাচন করতে হবে।
  • Single or Permanent মেট্রোরেলে যাত্রা বা জার্নির জন্য টিকিট নির্বাচন করতে হবে।
  • মনিটরে তখন যাত্রীদের গন্তব্যের তালিকা আসবে। কোন স্টেশনের কত ভাড়া সেই তালিকাটা মনিটরে দেওয়া থাকবে। সেখান থেকে অবশ্যই যাত্রীকে তার গন্তব্য বা স্টেশন নির্বাচন করতে হবে।
  • Ticket Nuber বা আপনি কয়টি টিকিট কাটবে তার সকল আপশন আসবে। সিঙ্গেল জার্নির জন্য একজন যাত্রী একবার যাত্রায় ৫টির বেশি টিকিট কাটতে পারবে না।
  • টিকিট নাম্বার নির্বাচন করার পর Ok বাটনে চাপ দিলেই মেশিন টাকা চাইবে।
  • মেশিনে টাকা দিলেই টিকিট বেরিয়ে আসবে।
  • ব্যাস এভাবে আপনি মেট্রোরেলের মনিটরে টিকিট কাটবেন।

টাকা প্রবেশ করালেই টিকিট বেরিয়ে আসবে

হ্যাঁ। মেট্রোরেলের মেশিনে সর্বনিম্ন ২০ টাকা আর সর্বোচ্চ মেট্রোরেলের মেশিনে ১ হাজার টাকা প্রবেশ করানো যাবে।

ঢাকা মেট্রোরেলের টিকিট বিষয়ে মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিকী বলেন, মেট্রোরেলের প্রতিটা স্টেশনে মেট্রোরেলের টিকিট পাওয়া যাবে।

তবে ধীরে ধীরে পরবর্তী সময়ে এমআরটি পাস রাজধানীর বিভিন্ন কিছু দোকানে পাওয়া যাবে।

যাত্রীরা মেট্রোরেলের টিকিট সেসব জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে পারবে। মেট্রোরেলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন সিদ্দিকী আরো বলেন, আমরা সকল মোবাইল অপারেটরদের সঙ্গেও কথা বলছি। সেটা হলে মেট্রোরেলের যাত্রীরা এমআরটি পাস মোবাইল ফোনের মাধ্যমে রিচার্জ করতে পারবে।

মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম ও মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা ২০২৩ | Metro Rail ticket Dhaka

ঢাকায় ২৮ ডিসেম্বর থেকে শুরু হল মেট্রোরেল। তাহলে কিভাবে আপনি মেট্রোরেলের টিকিট কাটবেন এবং মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম (How to buy Metro Rail ticket) সম্পর্কে আপনার বিস্তারিত বিষয় জানা অবশ্যই প্রয়োজন।

কারণ, ঢাকা মেট্রোরেলে আরো অন্যান্য সাধারণ ট্রেইনের টিকিট এর মত মেট্রোরেলের টিকিট পাওয়া যাবে না।

মেট্রোরেল টিকিট কিভাবে কাটবেন তাহলে চলুন যেনে নেওয়া যাক সম্পূর্ণ পদ্ধতি।

ঢাকা মেট্রোরেলে টিকিট দুই ধরনের মেট্রোরেলে টিকিট নিয়ে সবাই চলাচল করতে পারবেন। প্রথমটি হল মেট্রোরেলের টিকিট সিঙ্গেল জার্নির জন্য, এবং দ্বিতীয়টি টিকিট হল এমআরটি পাস পারমানেন্ট জার্নির জন্য।

মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম (Metro Rail ticket Dhaka 2023)

ঢাকা মেট্রোরেলে সিঙ্গেল জার্নির জন্য প্রত্যেকবার যাত্রীকে মেট্রোরেলে যাত্রার আগে অবশ্যই টিকিট কাটতে হবে।

এবং মেট্রোরেলের যাত্রা শেষ হওয়ার পর সেই টিকিট স্টেশনের নির্ধারিত গেইটে আপনাকে অবশ্যই জমা দিয়ে আসতে হবে।

এর কারণ হল, আপনি যদি এই টিকিট জমা না দেন তাহলে আপনার স্টেশন থেকে বাহির হওয়ার জন্য দরজা খুলবে না।

তাই আপনাকে অবশ্যই অবশ্যই সব সময় মেট্রোরেলের টিকিট গেইটে জমা দিতে হবে, যদি আপনি টিকিট না জমা দেন তাহলে আপনি স্টেশন বের হতে পারবেন না।

মেট্রোরেল এমআরটি টিকিট

ঢাকা মেট্রোরেল এমআরটি টিকিট পাসের জন্য অবশ্যই যাত্রীকে একবার এমআরটি একটি টিকিট কিনতে হবে।

মেট্রোরেলের এমআরটি একটি টিকিট কেনার জন্য প্রথমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড কপি (জাতীয় পরিচয় পত্র) এবং ২০০ টাকা ফি আপনাকে দিতে হবে।

আর সাথে আপনাকে আরোও ২০০ টাকা রিচার্জ করতে হবে সর্বমোট ৪০০ টাকা দিলেই পার্মানেন্ট এই মেট্রোরেল টিকিট আপনি পেয়ে যাবেন।

এমআরটি কার্ডে আপনার টাকা শেষ হলে তা আপনার রিচার্জ করতে হবে এটি কার্ড সিস্টেম। সবচেয়ে বিশেষ সুবিধা টি  হল এই টিকিট মেট্রোরেল স্টেশনে জমা দিতে হবে না। এই টিকিট আপনার কাছেই থাকবে।

মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম

মেট্রোরেলের এই দুই ধরনের টিকিট মেট্রোরেলের প্রতিটা স্টেশনে যাত্রীরা টিকিট কাটতে পারবে। মেট্রোরেল স্টেশনে থাকা সকল টিকিট কাউন্টারের কর্মীদের কাছ থেকে এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি মেট্রোরেল টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে মেট্রোরেলের টিকিট কাটতে পারবেন।

মেট্রোরেলের মেশিন থেকে টিকিট কাটার নিয়ম প্রথম ধাপ: মেট্রোরেল টিকিট বিক্রয় মেশিনের মাধ্যমে যদি আপনি টিকিট কাটতে চান তাহলে আপনাকে সর্ব প্রথম মেট্রোরেলের টিকেট বিক্রি মনিটরে যেতে হবে এবং আপনাকে ভাষা সিলেক্ট করতে হবে।

যেমন বাংলা অথবা English অপশন নির্বাচন করতে হবে। এরপর আপনাকে সিঙ্গেল ও পারমানেন্ট জার্নির জন্য মেট্রোরেল টিকিট নির্বাচন করতে হবে।

যেভাবে মেশিন হতে টিকিট কাটতে হবে

মেট্রোরেলের মেশিন থেকে টিকিট কাটার নিয়ম দ্বিতীয় ধাপ: এরপর আসবে আপনার ভ্রমণ করা সেই গন্তব্যের তালিকা। আপনি যেখানে যাবেন সেই জায়গা নির্বাচন করবেন, তারপর আপনি দেখতে পাবেন কোন স্টেশনের কত ভাড়া সেই তালিকা দেওয়া থাকবে আপনার মনিটরের সামনে।

যেভাবে মেশিন হতে টিকিট কাটতে হবে

মেট্রোরেলের মেশিন থেকে টিকিট কাটার নিয়ম তৃতীয় ধাপ: মেট্রোরেল টিকিট তারপরে আপনি কয়টি টিকিট কাটবেন তার আপশন চলে আসবে আপনার মনিটরের সামনে। আপনার সিঙ্গেল জার্নির জন্য একবার যাত্রায় ৫টির বেশি মেট্রোরেল টিকিট কাটতে পারবেন না।

যেভাবে মেশিন হতে টিকিট কাটতে হবে

মেট্রোরেলের মেশিন থেকে টিকিট কাটার নিয়ম চতুর্থ ধাপ: সম্পূর্ণ কাজ শেষে ওকে বাটনে চাপ দিলেই মেশিন আপনার কাছে টাকা চাইবে। আপনি মেশিনে টাকা দিলেই সাথে সাথে মেট্রোরেল টিকিট বেরিয়ে আসবে। এবং সেই মেট্রোরেল মেশিনে সর্বনিম্ন আপনি ২০ টাকা এবং সর্বোচ্চ উপরে ১ হাজার টাকা প্রবেশ করাতে পারবেন।

যেভাবে মেশিন হতে টিকিট কাটতে হবে

সম্মানিত প্রিয় যাত্রীগণ, এই হল ঢাকা মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম বিস্তারিত আলোচনা আশা করি মেট্রোরেলের টিকিট কাটার নিয়ম আপনি সম্পূর্ণ বুঝতে পেরেছেন।

কিভাবে মেট্রোরেল টিকিট কাটবেন আপনি মেট্রোরেল স্টেশন যাওয়ার পর যদি না বুঝে থাকেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি আবার আপনি ভালোভাবে পড়ে নিন।

কারন মেট্রোরেল মেশিনে অনেক ভিড় থাকবে আপনি হাতে যথেষ্ট সময় হাতে পাবেন না। তাই এই পোস্টটি ভালো করে পড়ুন এবং অন্যদের কাছে শেয়ার করবেন।

আপনার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এবং ফেসবুক এবং হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার এবং পরিবারের সবাইকে যাতে করে সবাই সহজে সুন্দরভাবে মেট্রোরেল টিকিট কাটতে পারে।

মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা

ঢাকা মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কমিশনের পক্ষ থেকে। তবে একটা বিষয় আমরা ভালোভাবে লক্ষ্য করে দেখেছি যেভাবে ঢাকার মানুষ মনে করেছিল ঢাকা মেট্রোরেল টিকিট মূল্য অনেক বেশি হবে কিন্তু এটি মুঠোয় করা হয় নাই।

অনেক সিমীত আকারে মেট্রোরেল টিকিট মূল্য রাখা হয়েছে এবং মেট্রোরেলের ভাড়ার তালিকা প্রতি কিলোমিটার ভাড়া ৫ টাকা থেকে ৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

ঢাকা মেট্রোরেল টিকিট সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা, সর্বোচ্চ ভাড়া ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

নিচে আপনাদের বোঝার সুবিধার্থে মেট্রোরেল টিকিট মূল্য চাট এড করে দিয়েছি এবং পোস্টটি শেয়ার করে আপনার পরিচিত আত্মীয় স্বজনদের মাঝে সবাইকে মেট্রোরেল টিকিট কাটার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হেল্প করুন।

মেট্রোরেল ভাড়ার তালিকা

মেট্রোরেল টিকিট মূল্য উপরের পিকচারের মধ্যে বুঝতে না পারলে একটু ঝুম করুন তাহলে দেখতে পারবেন। ধন্যবাদ

Leave a Comment