নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি ?

এখন বর্তমান সময়ে আমরা যখন অনলাইন থেকে একটি ভালো প্যাসিভ ইনকামের কথা চিন্তা করি তাহলে সর্বপ্রথম ফ্রিল্যান্সিং এর বিষয়টা আমাদের নজরে আসে। একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার ফুল টাইম এবং পার্ট টাইম ইনকাম করার জন্য অনেক সুযোগ-সুবিধা পেয়ে থাকে।

শুরুতেই দেখা যায় ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করার আগে সবাই অসহায়ের মতো একটা প্রশ্ন করে থাকেন, নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি ?

Freelancing- এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি?

শুরুর দিকে আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ কাজগুলো ভালোভাবে করতে পারলে পারলে পড়ে বড় বড় কাজ করে মাসে লক্ষ টাকার উপরে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি অবসর সময়ে বসে না থেকে ঘরে বসে কাজ করে অনলাইন থেকে ইনকাম পারবেন “Freelancing“ করে। ফ্রিল্যান্সিং হল মুক্ত পেশা, ঘরে বসে যে কোন জায়গা থেকে লক্ষ টাকার উপরে ইনকামের ভালো একটি পথ হল”ফ্রিল্যান্সিং”

আপনার যদি ইচ্ছাশক্তি এবং ধৈর্য থাকে তাহলে চাইলে আপনি একদিন এই কাজটিকে সাকসেসফুল ফুল-টাইম বিজনেস এ রূপান্তরিত করতে পারবেন।

বিশেষ করে আপনি এই ফ্রিল্যান্সিং পেশাতে যেহেতু একেবারেই নতুন এবং আপনার কোন ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ভালো অভিজ্ঞতা নাই, তাহলে আপনার পক্ষে কাজ পাওয়াটা একটু কঠিন হতে পারে।

এই freelancing কাজে আপনার প্রয়োজন হবে দক্ষতা এবং আপনার প্রাসঙ্গিক কাজের অভিজ্ঞতা এবং আপনাকে অনেক প্রতিযোগিতার মুখোমুখি হতে হবে।

আপনি হতাশ বা নিরাশ হবেন না, একটা কথা সব সময় মনে রাখবেন পরিশ্রম করলে সবকিছুতে সফল হওয়া যায়। পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি? আপনার জন্য অবশ্যই একটি ভালো খবর রয়েছে।

ফ্রিল্যান্সিং শুধু কঠিন তাও নয়, অনেক সহজ কাজগুলো রয়েছে যেগুলো নতুনদের জন্য একেবারেই উপযুক্ত।

নিচে আপনাদের জন্য আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যে এমন কিছু freelancing সহজ কাজ গুলোর বিষয়ে বলে বলেছি

এই কাজগুলো করতে গেলে আপনার কোন অনার্স মাস্টার্স ডিগ্রী সার্টিফিকেট এর দরকার হবে না।

এবং আপনার কোন মামা খালু ভাই ইত্যাদি কারোর প্রয়োজন হবে না যদি আপনার ইচ্ছা শক্তি থাকে তাহলে এগুলো কাজ আপনি সহজেই করতে পারবেন।

এই কাজগুলো করার জন্য আপনার সাধারণ জ্ঞান বা দক্ষতা এর প্রয়োজন পড়বে তাহলে আপনি এই সকল কাজ অনায়াসেই করতে পারবেন?

ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনগুলো ?

নতুনদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি

Best easy freelancing work list

যারা বর্তমান সময়ে নতুন ফ্রিল্যান্সিং জগতে এসেছেন বা কাজ করতে চাচ্ছেন, তাদের জন্য নিচে আমি সেরা ও সহজ ফ্রিল্যান্সিংওয়ার্ক গুলোর বিষয়ে জানাতে চলেছি।

এছাড়া আপনার যদি আরো অন্যান্য কোন বিষয়ে কাজের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা থাকে, তাহলে সেটা নিয়েও আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন?

1. Social Media Manager

আমরা অনেকেই আছি যারা দৈনিক বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ার সাইটগুলোতে অনেক সময় নষ্ট করে থাকি।

তবে এখন বর্তমান সময়ে আমরা এই বিষয়টা বুঝি না। কিন্তু যখন আমাদের আস্তে আস্তে এই বিষয়টা দেখি এবং আমাদের নজরে আসে অর্থাৎ জানতে পারি সোশ্যাল মিডিয়াগুলো থেকে ভালো পরিমাণে টাকা ইনকাম করা যায়।

এখন সোশ্যাল মিডিয়া গুলিও আমাদের অনলাইন ইনকাম বিষয়ে একটি দারুন উৎস হয়ে দাঁড়াতে পারে?

বিশেষ করে এখন বর্তমানে প্রায় প্রত্যেকটি বিজনেস বা brands গুলো সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম গুলোতে সক্রিয় থাকেন।

আর সেই নিয়মিত সক্রিয় (active) কাজে ভালোভাবে থাকার জন্যে কিছু কিছু কোম্পানিগুলো বিভিন্ন freelancers-দের খুজেঁও তারা কাজ দেন।

অর্থাৎ এক্ষেত্রে একজন ফ্রিল্যান্সারের মূল এবং প্রধান কাজ থাকছে, তাদের নিয়মিত কনটেন্ট ভালোভাবে পোস্ট করা,ফলোয়ার্স দের ভালোভাবে রিপ্লাই করা, থেকে শুরু করে তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া ইত্যাদি।

আপনাকে সেই কাজগুলো ভালোভাবে করতে হবে এবং সেই প্রত্যেকটি কাজ করতে হয় অর্থাৎ এই কাজগুলো আপনি নিজের সোশ্যাল মিডিয়া প্রফাইল এর মধ্য করে থাকেন?

তবে আপনি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে এই কাজগুলো আপনার নিজের client-এর জন্য করতে হবে। এই কাজের বিনিময়ে আপনাকে ঘণ্টা হিসেবে টাকা দিবে।

2. Web Research

আপনি যদি গুগল থেকে বা গুগলের মধ্যে নিয়মিত কিছু না কিছু সার্চ করতে পছন্দ মনে করে থাকেন, তাহলে আমি মনে করি এ কাজটি আপনার জন্য সবচেয়ে ভালো।

এখন বর্তমান সময়ে অনেক বড় বড় কোম্পানি বা সংগঠন গুলো আছে যারা একজন ভালো ফ্রিল্যান্সার হিসেবে আপনাকে দিয়ে বিভিন্ন রিসার্চ এর কাজ গুলো করাবেন।

Web Research কাজের জন্য কোম্পানি গুলো যারা ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন ভাবে কাজ শুরু করা (entry-level freelancers) দের তারা খুঁজে থাকেন।

এতে করে যারা বর্তমান সময়ে নতুন ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসেন তারা সহজেই এগুলো কাজ পেয়ে থাকেন। এবং এই কাজগুলো কোম্পানি কম টাকা দিয়ে নিজেদের কাজ গুলো নতুনদের দিয়ে করিয়ে নেন।

এখন বর্তমান সময়ে এই ধরণের কাজে মূলত বেশিরভাগ জড়িত থাকছে web research-এর কাজ।

web research-এর কাজ দ্বারা বড় বড় কোম্পানি গুলো নতুন নতুন আর্টিকেল ও কনটেন্ট তৈরি, পণ্য এবং প্রতিযোগিতা মূলত বিষয়ক তথ্য গুলো সংগ্রহ ঠিকঠাকভাবে করে থাকেন।

কোম্পানিগুলো তারা আপনাকে সরাসরি ভাবে কিছু টপিক দিয়ে দেবে, যেগুলোর বিষয়ে আপনাকে গুগলে গিয়ে ভালোভাবে রিসার্চ করে আপনাকে সঠিক তথ্য সংগ্রহ করতে হবে।

3. Content Writing

এখন বর্তমান সময়ে দেখা গিয়েছে কন্টেন রাইটিং এর কাজটি প্রচুর লাভজনক ও সবার কাছে জনপ্রিয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। চাইলে আপনি এই কাজটি করতে পারেন?

আপনি যদি লেখালেখি করতে ভালোবাসেন বা লেখালেখি করার ইচ্ছা থাকে, তাহলে আপনি লেখালেখি করে ভাল পরিমান টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এখন বর্তমান সময়ে অনলাইনে বিভিন্ন ধরনের website, blog রয়েছে যেগুলোতে লেখালেখি করে আপনি অনলাইন থেকে ভালো পরিমান টাকা আয় করতে পারবেন।

লেখালেখি করে ইনকাম করার সাইট আপনি যদি google এ সার্চ করেন তাহলে বুঝতে পারবেন সেই ওয়েবসাইটে লেখালেখি করে কিভাবে টাকা ইনকাম করা যায়?

আপনি আপনি চাইলে অনেক বেসিক কনটেন্ট রাইটিং স্কিলস এর সাথেই এই কাজগুলো ভালোভাবে শুরু করতে পারবেন।

যেকোন online freelancing marketplace-এ গিয়ে আপনি সরাসরি blog-এর মালিকদের সাথে কন্টাক বা যোগাযোগ করে কাজ খুজে পেতে পারেন।

আরও দেখুন..

অর্থাৎ আপনাকে আমি ইংলিশ কনটেন্ট লেখার কথা বলছিনা, আপনারা বাংলা বা ইংলিশ কনটেন্ট ভালোভাবে লিখে সবকিছু সাজিয়ে গুছিয়ে তৈরি করে ব্লগে পাবলিশ করে blog-এর মালিকদের কাছ থেকে প্রচুর পরিমাণ টাকা নিতে পারবেন।

কিভাবে আর্টিকেল লিখতে হয় এবং আর্টিকেল লিখলে গুগলে ভালো রেঙ্ক করবে এ বিষয় কিন্তু আপনার জানা থাকতে হবে।

4. Video editing

এখন বর্তমান সময়ে প্রায় প্রত্যেক freelancing marketplace গুলোতে আপনারা অনেক ধরনের ভিডিও এডিটিং এর কাজ গুলো অনেক সহজে পাবেন।

এখন অনেক ইউটিউবাররা রয়েছে যারা অনেকেই ভিডিও এডিটিং এর ক্ষেত্রে আলাদা ভাবে এবং পার্সোনাল ভাবে একজন Video editing হেল্পার খোঁজেন।

তাই আপনি অনেক ধরনের ইউটিউবার – দের হয়ে তাদের পার্সোনালি ভিডিও এডিটিং এর কাজ গুলো ভালোভাবে করতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং এই কাজটিকে আমি একটি সহজ freelancing কাজ হিসেবে বলার কারণ এটাই যে, এই ভিডিও এডিটিং অনেক সহজেই কিন্তু আপনি শিখতে পারবেন।

ভিডিও এডিটিং এর কাজের ক্ষেত্রে আপনাকে আলাদা আলাদা ভাবে কোন কাজে অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয় না। ভিডিও এডিটিং কাজ আপনি youtube এ গিয়ে সার্চ করলেই দেখতে পারবেন, সুন্দর মত ভিডিও এডিটিং কিভাবে করে তা দেখিয়ে দিয়ে থাকে সেগুলো দেখে শিখতে পারেন।

5. Virtual Assistant

নতুন ভাবে অনেকেই যারা ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করতে চাইছেন অর্থাৎ তাদের জন্য একটি দারুন সুখবর ও কাজ রয়েছে যেখানে নতুন অবস্থায় আপনার কোন অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হবে না।

তবে, নতুন অবস্থায় এই কাজের জন্য আপনার প্রয়োজন হবে শুধু প্রচুর খালি সময়ের।

নতুন ভাবে শুরু করা বিজনেস বা স্টার্টআপ গুলোর অনেক মালিকেরা কিন্তু ব্যস্ত থাকে আর যার জন্য তারা খুজে থাকেন “Virtual Assistants-দের“.

বর্তমান সময়ে এখন একজন Virtual Assistant হিসেবে আপনাকে আপনার মালিকের বা ক্লায়েন্ট এর হয়ে আপনাকে কিছু সাধারণ কাজ গুলো ভালোভাবে করতে হয়।

যেমন, ইমেইল এর ভালোভাবে রিপ্লাই দেওয়া, বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল ম্যানেজ করা, অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারিত করা আরো ইত্যাদি বিষয় থাকে।

এর মানে হচ্ছে মূলত আপনাকে নিজের মালিকের বা ক্লায়েন্ট এর বেশিরভাগ যে কাজ গুলো করে তাকে ভালোভাবে এবং সম্পূর্ণ ভাবে কাজগুলো করে ফ্রি করে দিতে হবে।

6. Data Entry

বিশেষ করে এখন বর্তমান সময়ে ফ্রীল্যানসিং মার্কেটপ্লেস গুলোর কারণে অনলাইনে Data Entry jobs গুলো পাওয়া অনেকটা সহজ ব্যাপার হয়েছে।

এগুলো কোম্পানি বিভিন্ন ধরণের Data Entry কাজ গুলো ভালোভাবে করানোর জন্যে freelancers-দের তারা নিয়োগ দিয়ে থাকেন।

অতএব, একটি বড় কোম্পানি তাদের কাছে থাকা একেকটির পণ্যের একটি Excel spreadsheet তৈরি করতে চান।

এক্ষেত্রে, সেই কোম্পানিকে Data Entry কাজের জন্য একজন ভালো মানের ফ্রিল্যান্সার সেই কোম্পানি নিয়োগ করে থাকে।

আপনি যদি এখনো আমাকে আমাকে প্রশ্ন করে থাকেন যে, “ফ্রিল্যান্সিং এর সবচেয়ে সহজ কাজ কোনটি ” ?

তাহলে আমার উত্তরে হবে “ডাটা এন্ট্রির কাজ“ নতুন অবস্থায় কেউ যদি ফ্রিল্যান্সিং জগতে আসে তাহলে আমি বলব সব থেকে সেরা হবে “Data Entry“কাজ।

কারণ, এই কাজের জন্য আপনার কোন ধরনের বিশেষ জ্ঞান বা দক্ষতার প্রয়োজন হবে না।

কেবল আপনাকে অন্য একটি জায়গার থেকে তথ্য সংগ্রহ করে অন্য আরেকটি ফাইল বা জায়গাতে তথ্য ভালভাবে যোগ করতে হয়।

এই সকল কাজ আপনারা যেকোনো জায়গা থেকে ও নিজের ঘরে বসে আরামে এবং গান অর্থাৎ টিভি দেখে দেখে করতে পারবেন এই সকল কাজ।

7. Transcription

এই freelancing কাজটি আমি মনে করি এবং আমার দিক থেকে সবচেয়ে সহজ যদি আপনি নতুন করে কাজ শুরু করতে চাচ্ছেন।

এখানে মূলত যে কাজগুলো করতে হবে তা প্রতিলিপিকরণ।

অর্থাৎ একটি বড় কোম্পানির কাছে প্রচুর পডকাস্ট ফাইল গুলো রয়েছে, যেগুলো কোম্পানি ব্লগের আর্টিকেলে পরিণত করতে চায়।

এক্ষেত্রে সেই কোম্পানিকে একজন freelance transcriber-কাজটি করানোর জন্য একজন ফ্রিল্যান্সারকে নিয়োগ দিতে হবে।

অতএব, Transcription মানে হল যেকোনো ধরনের একটি অডিও বা ভিডিও থেকে বিষয়বস্তু গুলোকে নিয়ে করে টেক্সট ফাইলে পরিণত করা।

এই কাজটা আমার দিক থেকে অনেক সোজা ও সহজ কাজ যেটা নতুন অবস্থায় যে কেউ করতে পারবেন।

8. Voiceover

এখন বর্তমান সময়ে এরকম অনেক অনলাইন কোম্পানি/ওয়েবসাইট গুলো রয়েছে যেখানে আপনাকে প্রতি দিন নিয়মিত voice content গুলো তৈরি করে publish করতে হয়।

এর জন্য কোম্পানির প্রয়োজন হয় একজন সুন্দর ও নিখুঁত ভয়েস ব্যক্তির।

মানে সেই কোম্পানির প্রয়োজন হবে একজন Voiceover Artist-এর।

তাই, আপনি যদি নিখুঁত ভয়েস সুন্দর করে সাজিয়ে ভালোভাবে গুছিয়ে কথা বলতে দক্ষ হয়ে থাকেন তাহলে আপনার জন্য এই ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য অনেক সহজ হবে।

তবে, একজন ভালো মানের একজন Voiceover Artist হিসেবে কাজ পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনার মধ্যে কিছু সাধারণ নিখুঁত ভয়েস ও দক্ষতা অবশই থাকতে হবে।

এর জন্য আপনি শুরুতে কিছুদিন voice acting class এর সাহায্যে নিয়ে নিজেকে সম্পূর্ণ ভালো ভাবে Voiceover হিসেবে তৈরি করতে পারবেন।

তাছাড়া, দৈনিক আপনাকে জোরে জোরে সুন্দর ভাবে নিখুঁত ভয়েসে কথা বলার নিয়মিত প্রাকটিস চালাতে হবে।

এছাড়াও আপনি আরো অন্যান্য voice actors-দের সাথে যোগাযোগ করবেন তাদের কাছে পরামর্শ নিবেন এবং তারা কিভাবে কাজ করছে সেটা সম্পর্কে ধারণা নিবেন।

আমাদের কথা,

বন্ধুরা, ওপরে আমি নতুনদের জন্য যেই সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলোর কথা বলেছি অর্থাৎ সেগুলো কাজ প্রায় আপনি প্রত্যেক ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে সেই ধরনের কাজ আপনারা পাবেন।

বিশেষ করে আপনাদেরকে আমি এর আগেই সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোর তালিকা আপনাদেরকে ভালোভাবে বলে দিয়েছি।

যারা ফ্রিল্যান্সিং জগতে নতুন তারা এই ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট গুলোতে গিয়ে নতুন অবস্থায় আপনারা বিভিন্ন ধরণের কাজ গুলো পাবেন।

আজকের এই আটিকের পড়ে আপনার অবশ্যই অনেক বিষয়ে ধারণা হয়ে গিয়েছে নতুন অবস্থায় ফ্রিল্যান্সিং কাজ শুরু করতে গেলে আগে কি কি কাজ করতে হয়।

আর, আপনার যদি আজকের এই আর্টিকেলে কোন ধরনের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকে, তাহলে অবশ্যই নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাবেন, ধন্যবাদ?

Leave a Comment